প্রতিবেদন অনুযায়ী, লকহিড মার্টিন, আরটিএক্স করপোরেশন, বোয়িং, নর্থরপ গ্রুমম্যান ও জেনারেল অ্যাটমিক্সের মতো শীর্ষ প্রতিরক্ষা ঠিকাদাররা এ অস্ত্র সরবরাহ চুক্তির সঙ্গে জড়িত। মধ্যপ্রাচ্য সফরে ট্রাম্পের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে কোম্পানিগুলোর বেশ কয়েকজন নির্বাহী যোগ দেবেন বলেও আশা করা হচ্ছে। ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে রিয়াদের সি-১৩০ পরিবহন বিমান, ক্ষেপণাস্ত্র ও রাডার সিস্টেমসহ বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র সরবরাহ চুক্তি হতে পারে। সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনও সৌদি আরবের সঙ্গে এমন একটি প্রতিরক্ষা চুক্তির উদ্যোগ নিয়েছিল, তবে সেটাতে সফলতা আসেনি। বাইডেন প্রশাসনের প্রস্তাবে উন্নত মার্কিন অস্ত্রের বিনিময়ে সৌদি আরবকে একটি শর্ত জুড়ে দেয়া হয়—চীন থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করতে হবে ও চীনা বিনিয়োগে বিধিনিষেধ আরোপ করতে হবে। ট্রাম্পের প্রস্তাবে এমন কোনো শর্ত রয়েছে কিনা, তা এখনো স্পষ্ট নয়। যদিও চুক্তি বিষয়ে সৌদি আরব সরকার বা হোয়াইট হাউজ কেউ কোনো মন্তব্য করেনি। তবে মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নেতৃত্বে সৌদি আরবের সঙ্গে আমাদের প্রতিরক্ষা সম্পর্ক আগের চেয়ে অনেক শক্তিশালী। আমাদের নিরাপত্তা সহযোগিতা বজায় রাখা এ অংশীদারত্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। আমরা সৌদি আরবের প্রতিরক্ষা চাহিদা পূরণে তাদের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাব।’
মন্তব্য করুন