হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি মার্কিন চাল আমদানির উপর জাপানের আরোপিত শুল্কের সমালোচনা করেছেন। মঙ্গলবার এক ব্রিফিংয়ে ক্যারোলিন লেভিত কানাডা থেকে আমদানি করা ইস্পাত এবং অ্যালুমিনিয়ামের উপর শুল্ক আরোপের বিষয়ে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলছিলেন। একটি চার্ট দেখিয়ে লেভিত জাপানের পাশাপাশি ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ভারতের দিকেও ইঙ্গিত করেন। সেই চার্টে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা গরুর মাংস, দুগ্ধজাত পণ্য এবং চালের উপর জাপানের আরোপিত শুল্ক উদাহরণ হিসেবে দেখানো হয়।
তিনি বলেন, “জাপান চালের উপর ৭০০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প পারস্পরিক সহযোগিতায় বিশ্বাস করেন এবং এখন সময় এসেছে যে প্রেসিডেন্ট পদে এমন একজন এসেছেন যিনি আসলেই আমেরিকার ব্যাবসা এবং কর্মীদের স্বার্থের দিকে নজর রাখছেন। দিনশেষে তিনি যা চাইছেন তা হলো কেবলমাত্র ন্যায্য এবং ভারসাম্যপূর্ণ বাণিজ্য অনুশীলন।”
তবে লেভিত যেটা উল্লেখ করতে ব্যর্থ হন, তা হলো মার্কিন চালের জন্য বাধ্যতামূলক শুল্কমুক্ত আমদানি কোটা রয়েছে জাপানের। এই কাঠামোর বাইরে আমদানি করলে প্রতি কেজি ৩৪১ ইয়েন বা প্রায় ২ ডলার শুল্ক আরোপ করা হয়। (Source: NHK WORLD JAPAN)
ক্যাটাগরিঃ অর্থনীতি
ট্যাগঃ
মন্তব্য করুন